এই সময়ের ব্যস্ত নায়ক শাকিব খান শুটিংয়ের কারণে এখন কক্সবাজারে আছেন। আর এ কারণেই প্রায় ৩০ ভাগ কাজ বাকি আছে ‘মাই ডার্লিং’ ছবির। চলতি বছরের প্রথম দিকেই শুরু হয় শাকিব-অপুর ‘মাই ডার্লিং’ ছবির কাজ। টানা ২০ দিন শুটিং হয় এফডিসিতে।
‘মাই ডার্লিং’ ছবির পরিচালক মনতাজুর রহমান আকবর চলচ্চিত্রের শুটিং সম্পর্কে বললেন, “হিন্দি ছবির বিরুদ্ধে চলচ্চিত্র ঐক্যজোটের ডাকে আন্দোলন চলছিল এ বছরের শুরুতে। এ কারণে ‘মাই ডার্লিং’ ছবির কাজে কিছুটা সমস্যা হচ্ছিল। কারণ আগে থেকেই আমার সেট তৈরি ছিল, কিন্তু শুটিং বন্ধ রেখেছিলাম। তবে হিন্দি ছবি আর চালানো হবে না তথ্যমন্ত্রীর এমন আশ্বাসের পর আবার শুটিং শুরু করেছিলাম। জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে কক্সবাজার যাওয়ার কথা ছিল, দেশের অবস্থার কারণে যেতে পারিনি। এসব কারণে আমাদের শুটিয়ের একটা অংশ বাকি রয়ে গেছে, তবে শাকিব কক্সবাজার থেকে ফিরে এলেই নতুন তারিখ ঠিক করে আরেক ধাপ শুটিং করতে পারলেই এই ছবির কাজ শেষ হয়ে যাবে। এখন তাঁর শিডিউল পাওয়ার অপেক্ষায় আছি। চলচ্চিত্র ঐক্যজোটের ডাকে আন্দোলনের কারণে আমাদের ছবির কিছুটা ক্ষতি হলেও এটা তো চলচ্চিত্রকে বাঁচানোর আন্দোলন ছিল। সুতরাং আমরা সব কাজ বন্ধ করে আন্দোলন করেছি।”
পরিচালক আশা প্রকাশ করে বলেন, শাকিব খান এবং অপু বিশ্বাসকে নিয়ে এর আগে আমি একাধিক ছবি করেছি, সব ছবিই দর্শক ভালোভাবে নিয়েছে। এ ছবিতে তাঁদের আমি অন্যভাবে উপস্থাপন করেছি। দর্শক ‘মাই ডার্লিং’ ছবিতে শাকিব-অপুকে অন্য রূপে দেখতে পাবেন।”
1 comments:
#shakib_khan আপনি নিজে আগে হিন্দি মুভি r কপি তে অভিনয় করা বাদ দেন তারপর লেকচার দেন.
হিরো the সুপারস্টার পুরা ঠাই তু নকল মেরে দিসেন r কত করবেন এই রকম আপনাকে এই গোল তে মানায় না
Post a Comment